“This is the love story of Raja and Pooja, complicated by the realities of teenage pregnancy, the taboo of sex before marriage and the lack of open conversations around intimacy. Young indians are given little to no access to sexual and reproductive health services and education, and grow up ill-informed and unable to talk comfortably about sexual relations.
This story is made by Paritosh, Sujan, Nuruddin and Rafikul. They look at teen pregnancy from a different perspective– that of the young, overwhelmed, unequipped boy.
This story was made as part of a workshop with Thoughtshop Foundation in Kolkata, West Bengal in 2016-2017.
Thoughtshop Foundation, Kolkata, develops communication strategies, tools and training to educate, motivate and initiate change in the lives of young people. As part of Thoughtshop’s youth community leaders program, the 15 to 18-year-olds who participated in our digital storytelling workshops were all trained to facilitate conversations on health, equality and gender in the low-income communities in and around Kolkata in which they live.
However, platforms for talking about romance, sexuality and desire are harder to come by, and they quickly embraced both the workshop space and the medium of digital storytelling as a safe outlet for discussing these themes that occupy such a big part of their lives. “
“এটি রাজা এবং পূজার প্রেমের গল্প, যেখানে কিশোর গর্ভাবস্থা,বিয়ের আগে যৌন সম্পৰ্ক এবং ঘনিষ্ঠতা নিয়ে উন্মুক্ত কথোপকথনের অভাব কিভাবে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে পারে, সে বিষয়ে দেখানো হয়েছে। তরুণ ভারতীয়রা যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং যৌন সম্পর্কের সম্পর্কিত তথ্যের কাছে প্রায় পৌঁছতে-ই পারে না। তাই,তারা এই বিষয়ে কথা বলতে অস্বচ্ছন্দ বোধ করেই বড় হয়ে ওঠে।
এই গল্পটি পরিতোষ, সুজন, নূরউদ্দিন এবং রফিকুল তৈরী করেছে। তারা কিশোরী গর্ভাবস্থাকে অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেছে – একটি অল্পবয়সী , একাকী, অভিভূত ছেলের চোখ দিয়ে।
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় অবস্থিত থটশপ ফাউন্ডেশন আয়োজিত একটি কর্মশালার অংশ হিসাবে 2016-2017 সালে এই ছবিটি তৈরি হয়েছিল।
কলকাতার থটশপ ফাউন্ডেশন, কিশোর কিশোরীদের শিক্ষিত, অনুপ্রাণিত করতে এবং তাদের জীবনে পরিবর্তন নিয়ে আসার জন্য যোগাযোগ আর আদান প্রদানের কৌশল, সরঞ্জাম এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচি তৈরী করে। থটশপের কমিউনিটির যুব নেতৃত্ব কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমাদের ডিজিটাল গল্প বলার কর্মশালায় যোগ দিয়েছিলো 15 থেকে 18 বছরের কিশোর কিশোরীরা। কলকাতার এবং আশেপাশের এলাকা, যেখানে তারা থাকে, সেখানকার স্বল্প–আয়ের সম্প্রদায়ের মধ্যে স্বাস্থ্য, সমতা এবং লিঙ্গ সম্পর্কে কথা বার্তা চালানোর জন্য এরা সবাই প্রশিক্ষণ নিয়েছিল।
যাইহোক, রোম্যান্স, যৌনতা এবং আকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে কথা বলার জন্য খোলা মঞ্চ প্রায় না থাকার জন্য এরা এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার জন্য কর্মশালার স্থান এবং ডিজিটাল গল্প বলা এই দুটি মাধ্যমকে সহজেই গ্রহণ করেছিল। যে বিষয়গুলো তাদের জীবনের একটা বড় অংশ জুড়ে আছে, তা নিয়ে যাতে নিরাপদে খোলামেলা আলোচনা করতে পারে ।”